৩৯% টিনেজার ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস নিয়ে উদ্বিগ্ন

২৮ জানুয়ারি আন্তর্জাতিক তথ্য সুরক্ষা দিবস। এ নিয়ে সারা দেশে সচেতনতামূলক নানা কর্মসূচি পালন করবে সাইবার ক্রাইম অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশন। চলুন প্রাইভেসি সম্পর্কে কিছু বাস্তব বিষয় ও পরিসংখ্যান জেনে নিই।

বর্তমানে এই ডিজিটাল-সংযুক্তির যুগে টিনেজার ও বাবা-মায়েরা নিজেদের সিকিউরিটি ও প্রাইভেসি সম্পর্কে উদ্বিগ্ন। তা সত্বেও তারা অনলাইনে অব্যাহতভাবে প্রচুর পরিমাণ সময় ব্যয় করছে। সম্প্রতি এ বিষয়টি নিয়ে একটি জরিপ পরিচালনা করেছে ন্যাশনাল সাইবার সিকিউরিটি অ্যালায়েন্স (এনসিএসএ)/মাইক্রোসফট।  নিচে জরিপের গুরুত্বপূর্ণ কিছু ফলাফল তুলে ধরা হলো-

জরিপে অংশ নেয়া ৩৯ শতাংশ টিনেজার বলেছে, অনলাইনে তাদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে পড়া নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন ছিল এবং ৩৬ শতাংশ বলেছে, তাদের ব্যক্তিগতভাবে শেয়ার করা ছবি ও ভিডিও ফাঁস হয়ে যাওয়া নিয়ে একই ধরনের উদ্বিগ্ন ছিল।

অনলাইনে টিনেজারদের আক্রান্ত হওয়ার ক্ষেত্রে টিনেজার ও বাবা-মাদের যে শীর্ষ তিনটি সম্পৃক্ততা রয়েছে নিচে তা ক্রমানুসারে তুলে ধরা হলো-

-অনেকে অনুমতি ছাড়াই একজন টিনেজারের অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করেছেন। এক্ষেত্রে টিন ও বাবা-মায়েরা সমানে সমানে জড়িত। অর্থাৎ ৪১ শতাংশ বনাম ৪১ শতাংশ।

-অনেকে একজন টিনের ব্যক্তিগত তথ্য অনলাইনে শেয়ার করেছেন। এক্ষেত্রে টিনদের ৩৯ শতাংশ ও বাবা-মাদের ৪২ শতাংশ জড়িত।

-একজন টিনের ফটো অথবা ভিডিও শেয়ার করা হয়েছে অথচ তারা চেয়েছিল এসব ভিডিও বা ফটো গোপন রাখতে। এক্ষেত্রে সিকিউরিটি ভঙ্গ করেছে টিনদের ৩৬ শতাংশ ও বাবা-মাদের ৩৪ শতাংশ।

– ৫৭ শতাংশ টিনেইজার বলেছে, তারা সোস্যাল মিডিয়া অথবা অ্যাপের মতো কোনো অনলাইন প্লাটফর্মে অ্যাকাউন্ট খুলেছে যে সম্পর্কে তাদের বাবা-মা অবগত নয়।

 

NOTICE

Scroll to Top